DCCCUL Logo
Banner
DCCCUL Founder
Home Products Gallery Notice Contact Us

ধরেন্ডা খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিঃ

“ সাধারণ ঋণ নীতিমালা-২০১৯ খ্রী:”

ধরেন্ডা খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লি: এর ঋণ নীতিমালা ও ঋণের সিলিং ০১/০৮/১৯৯৬ খ্রী: তারিখ হতে এবং পরবর্তী সর্বশেষ সংশোধনী ১৪/১০/২০১১, ০২/১২/২০১১, ১৪/১২/২০১২, ৩১/০১/১৪, ১৯/০৯/২০১৪, ২৪/০৬/১৬, ১৫/০২/১৯ এর সূত্র ধরে বর্তমান প্রেক্ষাপটে (২০/০৯/২০১৯ খ্রী: তারিখে ঋণ পলিসি/ ঋণের সিলিং সংশোধিত, ১৯/০২/২০২১ খ্রী: তারিখে রিবেট নীতিমালা সংশোধিত, ও ২০/০৩/২১ খ্রী: তারিখে পারিবারিক ঋণ নীতিমালা প্রনয়ন করায় ২০/০৮/২০২১ খ্রী: তারিখে মাসিক সভায় সংশোধন করা হয়। চলতি বছরে পরিশোধিত ঋণ পুনরায় গ্রহণ নীতিমালা ও টপআপ ঋণ নীতিমালা সংযোজন আকারে এবং জামিন সহজীকরণ করে পুন: সংশোধনী প্রয়োজন দেখা দিলে ২১/১০/২০২২ খ্রী: তারিখে পূন: সংশোধন আকারে নতুনভাবে নীতিমালাটি অনুমোদন করা হয়।

১. ঋণ আবেদনের যোগ্যতা :

ঋণ আবেদন করার ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত যোগ্যতা সমূহ থাকতে হবে :

২. ঋণের আবেদন পত্র ও আনুষাঙ্গিক ডকুমেন্টস্:
৩. জামিন :
৪. ঋণের সুদ ও জরিমানা :
৫. ঋণ অনুমোদন প্রক্রিয়া :
৬. অঙ্গীকার নামা :

৭. ঋণের মেয়াদ/ কিস্তির সংখ্যা :

ব্যবস্থাপনা কমিটি কর্তৃক অনুমোদিত ঋণের পরিমাণের উপর ভিত্তি করে নিম্নে লিখিত ছক অনুসারে ঋণের মেয়াদ/কিস্তির সংখ্যা নির্ধারণ করা হবে :

ঋণের পরিমান

মেয়াদ (মাস)

              ১,০০০ - ৯৯,৯৯৯ টাকা পর্যন্ত

৩৬ কিস্তি

     ১,০০,০০০ - ১,৯৯,৯৯৯ টাকা পর্যন্ত

৪৮ কিস্তি

   ২,০০,০০০ - ৩,৯৯,৯৯৯ টাকা পর্যন্ত

৬০ কিস্তি

   ৪,০০,০০০ - ৬,৯৯,৯৯৯ টাকা পর্যন্ত

৮৪ কিস্তি

   ৭,০০,০০০ - ৯,৯৯,৯৯৯ টাকা পর্যন্ত

৯৬ কিস্তি

১০,০০,০০০ - ২০,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত

১২০ কিস্তি

২০,০০,০০১ - ৩০,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত

 ১৮০ কিস্তি 

৮. ঋণের সিলিং :

সমিতির সদস্যগণ নিচে প্রদত্ত টেবিল/ছক অনুসারে পর্যায়ক্রমে উচ্চতর/ অধিকতর ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন :

ক্রমিক নং

সর্বোচ্চ শেয়ার

শেয়ার আমানত

শেয়ার গুন হিসাব

ঋণের ধাপ/সিলিং

০১

১০,০০০

৬ মাস পূর্বের শেয়ার

১০ গুণ

১,০০,০০০

০২

৩৩,৩৩৫

৩ মাস পূর্বের শেয়ার

৯ ,,

৩,০০,০০০

০৩

৭৫,০০০    

৩ মাস পূর্বের শেয়ার

৮ ,,

৬,০০,০০০

০৪

১,৪২,৮৬০  

৩ মাস পূর্বের শেয়ার

৭ ,,

১০,০০,০০০

০৫

২,১৪,৫০০    

৩ মাস পূর্বের শেয়ার

৭ ,,

১৫,০০,০০০

০৬

২,৮৫,৮০০    

৩ মাস পূর্বের শেয়ার

৭ ,,

২০,০০,০০০

০৭

৪,১৭,০০০    

৩ মাস পূর্বের শেয়ার

৬ ,,

২৫,০০,০০০

০৮

৫,০০,০০০    

৩ মাস পূর্বের শেয়ার

৬ ,,

৩০,০০,০০০

৯. পারিবারিক ঋণ নীতিমালা:

পূর্ববর্তী ঋণে অনিয়মিত কিস্তি প্রদানের উপর ভিত্তি করে সাধারণভাবে নীচের টেবিল অনুসারে ঋণ কর্তণ করা হবে :

১০. পূর্ববতী ঋণ কিস্তি খেলাপী/খেলাপী থাকলে কর্তণ নীতি

পূর্ববর্তী ঋণে অনিয়মিত কিস্তি প্রদানের উপর ভিত্তি করে সাধারণভাবে নীচের টেবিল অনুসারে ঋণ কর্তণ করা হবে:

পূর্ববর্তী ঋণের জরিমানা বা খেলাপী হলে

 কর্তণের পরিমাণ  

পূর্ববর্তী ঋণে ১ বার জরিমানা থাকলে বা করোনা কালীন সময়ে ব্যবস্থাপনা কমিটি কর্তৃক সুবিধা গ্রহণ করে কিস্তি প্রদান করলে পরবর্তী ঋণের ক্ষেত্রে বিবেচনা করা হবে অথবা নিয়মিত কিস্তি প্রদানকারী হিসেবে বিবেচিত হবে

২ মাস হতে ৫ মাস পর্যন্ত জরিমানা থাকলে বা জরিমানার ব্যবধান থাকলে পরবর্তী ঋণের ক্ষেত্রে কম পাবে

১০%

৬ মাস হতে ১২ মাস

২০%

১৩ মাস হতে  মেয়াদ পূর্তির পূর্ব পর্যন্ত  

৩০%

খেলাপী:  ১ মাস হতে ৬ মাস থাকলে পরবর্তী ঋণের ক্ষেত্রে কম পাবে

৪০%

খেলাপী:  ৭ মাসে উর্ধ্বে থাকলে       

৫০%

কিস্তি খেলাপী/খেলাপী:  জরিমানা মওকুফ নিয়ে ঋণ পরিশোধ করলে পরবর্তী ঋণের ক্ষেত্রে কম পাবে

৬০%

১১. ঋণ নিরাপত্তা স্কীম :
১২. ঋণ ফেরত প্রদান সংক্রান্ত বিষয়াবলী :
১৩. আপদকালীন সুবিধা :

১৪. বিশেষ সুবিধা :

ক)    কোন সদস্য বিগত ঋণের কিস্তি নিয়মিতভাবে প্রদান করে আসলে তিনি ঋণ থাকা অবস্থায় নতুন ঋণের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে সক্রিয় ঋণের মেয়াদ অবশ্যই ১২ মাস এবং ঋণটি ৩০% পরিশোধিত হতে হবে।
খ)    বর্তমান শেয়ার ও ধাপ অতিক্রম করে ঋণ গ্রহণ: শুধু মাত্র নিয়মিত শেয়ার জমা ও ঋণ পরিশোধকারী সদস্য-সদস্যাগন এর আওতায় পরবেন। এই ধরণের সুবিধাভোগী ঋণ গ্রহীতাদের ঋণের আবেদনের সাথে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সহ লিখিত আবেদন করতে হবে এবং উক্ত আবেদন ব্যবস্থাপনা কমিটির মাসিক/যৌথ সভায় অনুমোদন হবে। তবে ব্যবস্থাপনা কমিটি সমিতির আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করে যে কোন সময় এ ধারা পরিবর্তন বা স্থগিত করতে পারবে।
গ)    ৬৫ হতে ৭৫ বছর বয়সী ঋণ গ্রহীতাগন ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি বা বর্তমান শেয়ারে ঋণ বৃদ্ধি কিংবা ঋণের ধাপ অতিক্রম সংক্রান্ত কোন সুবিধা পাবেনা। তবে ঋণ গ্রহীতার ঋণ পরিশোধের ক্ষমতা বা ঋণ অঙ্গীকারকারী ঋণ পরিশোধের দক্ষতা বিশ্লেষণ করে ব্যবস্থাপনা কমিটি শর্ত সাপেক্ষে ঋণ বৃদ্ধি বা বর্তমান শেয়ারের উপর ঋণ বা ঋণের সিলিং বিবেচনা করতে পারবেন।

১৫.    টপআপ ঋণ গ্রহণ:

ক)    সাধারণ ঋণের ক্ষেত্রে টপআপ ঋণ গ্রহণ করা যাবে এবং যে কোন উদ্দেশ্যেই এই ঋণ নেওয়া যাবে।
খ)    ১৮ হতে ৬৫ বছর বয়স পর্যন্ত নিয়মিত যে কোন সদস্যই টপআপ ঋণ গ্রহণ করতে পারবে। তবে ক্ষেত্র বিশেষে ব্যবস্থাপনা কমিটির সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
গ)    যে কোন সদস্য সাধারণ ঋণ গ্রহণ করে নিয়মিত ১২ মাস নিয়মিত কিস্তি প্রদান করেছেন অথবা ৩০% ঋণ পরিশোধ করেছেন তারা টপআপ ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন। তবে ব্যবস্থাপনা কমিটির অনুমতি সাপেক্ষে ঋণ পরিশোধের % হার বিষয়টি বিবেচিত হতে পারে।
ঘ)    টপআপ মঞ্জুরকৃত ঋণ হতে পূর্বের ঋণ সমন্বয়, ঋণের সুদ সমন্বয় করে বাকী টাকা আবেদনকারীর সঞ্চয়ী হিসাবে স্থানান্তর করা হবে।
ঙ)    টপআপ ঋণ সাধারনত ৩ মাস পুর্বের শেয়ারের উপর গ্রহণ করা যাবে। ক্ষেত্র বিশেষে বর্তমান শেয়ারের উপর ঋণ করা যাবে। 
চ)    সাধারণত টপআপ ঋণে কোন ধাপ বিবেচনা করা হবে না শুধু ঋণের সিলিং বিবেচনা করা হবে। ক্ষেত্র বিশেষে একাধিক ঋণের সিলিং অতিক্রম করা যাবে, সেই ক্ষেত্রে উপযুক্ত প্রমানাদি দাখিল করতে হবে।
ছ)    বর্তমান শেয়ার ও ঋণের সিলিং অতিক্রম করে ঋণ গ্রহণ করলে মঞ্জুরকৃত ঋণের ০৫% হারে অথবা ১ মাসের সুদের ৫০% সুদ সম পরিমাণ টাকা সার্ভিস চার্জ হিসাবে প্রদান করতে হবে।
জ)    টপআপ ঋণ সাধারণ ঋণের প্রতিটি ধারা প্রযোজ্য থাকবে।
 
 

১৬.     মৃত সদস্যের ঋণ আদায়:

১৭.    পরিশোধিত ঋণ পুনরায় গ্রহণ (Repayment of Repaid Loan) এর নীতিমালা ২০২২ প্রনয়ন:

ক)    যে কোন পরিমাণের ঋণ ১ বছর বা তার অধিক সময় নিয়মিত কিস্তি প্রদানের মাধ্যমে যে পরিমাণ ঋণ পরিশোধ করবেন সেই পরিমাণ ঋণ পুনরায় গ্রহণ করতে পারবেন। তবে ঋণের আবেদন করতে হবে পূর্বের গৃহিত ঋণের সমপরিমাণ এবং একজন ঋণ গ্রহীতা শুধু একবারই এই সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন।
খ)    পরিশোধিত ঋণ গ্রহণের ক্ষেত্রে সমিতির নির্ধারিত আবেদন পত্রের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
গ)    কোভিড ১৯ (করোনা ভাইরাসের ২৩ মার্চ ২০২০ হতে ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ পর্যন্ত) সময় ব্যবস্থাপনা কমিটি কর্তৃক সুবিধা গ্রহণকারী সদস্যগণ এই ঋণ গ্রহণের বিবেচ্য হবে। তবে উল্লেখিত সময়ের আগে এবং পরে কিস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে নিয়মিত থাকতে হবে।
ঘ)    পরিশোধিত ঋণের ক্ষেত্রে নতুন করে কোন বুক সিউরিটি/জামিন প্রয়োজন হবে না। পূর্বের ঋণের জামিনদারগণ এবং তাদের শেয়ার আমানত (পূর্বে যা ছিল) বহাল থাকবে। 
ঙ)    প্রতিটি ঋণের ক্ষেত্রে পরিবারের পক্ষে একজন অঙ্গীকারকারী থাকতে হবে। 
চ)    যদি পূর্বের গৃহিত ঋণে ব্যাংকের চেক জমা দেওয়া থাকে সেই চেক ফেরত নিয়ে নতুন চেক প্রদান করতে হবে। আর যদি ব্যাংকের চেক জমা দেওয়া না থাকে সেই ক্ষেত্রে এবং ৫ লক্ষ টাকার নিচে হলে ১টি বø্যাঙ্ক চেক দিতে হবে। ৫ লক্ষ টাকার উপরে হলে ৪ টি বø্যাংক চেক দিতে হবে। ১ টি ৫০০ টাকার সার্ভিস চার্জ আদায় ও ৩ টি বø্যাঙ্ক চেক দিতে হবে জামিন হিসাবে। 
ছ)    ২,০০,০০০ লক্ষ টাকার উপরের ঋণের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত জামিন হিসাবে ১০০ টাকার ৫ টি নন-জুডিশিয়াল ষ্ট্যাম্পে ঋণ গ্রহীতা এবং পরিবারের পক্ষে একজন অঙ্গীকারকারী স্বাক্ষর প্রদান করতে হবে। ট্যাম্প ঋণ গ্রহীতাকে নিজ খরচে কিনে আনতে হবে।
জ)    পরিশোধিত ঋণের জন্য কোন জরুরী ফিস নেওয়া হবে না। তবে সার্ভিস চার্জ (সেবা খরচ) হিসাবে পরিশোধিত ঋণের (হাজারে) ০.৫০% হারে প্রদান করতে হবে। উক্ত টাকা মঞ্জুরকৃত ঋণ হতে সমন্বয় করে বাকী টাকা নিজস্ব সঞ্চয়ী হিসাবে স্থানান্তর করা হবে। তবে ব্যবস্থাপনা কমিটি কর্তৃক সেবা কাল, সেবামাস. বা সেবা পক্ষ ঘোষনা করলে তখন সার্ভিস চার্জ শিথিল যোগ্য হতে পারে।
ঝ)    পরিশোধিত ঋণ মাসের ১ হতে ১৫ তারিখের মধ্যে গ্রহণ করিলে হাজারে ০.৫০% হারে সুদ প্রদান করতে হবে অথবা ১ মাসের সুদের অর্ধেক সুদ প্রদান করতে হবে।
ঞ)    মঞ্জুরকৃত ঋণ পরিশোধের সময় সীমা পূর্বের গৃহিত ঋণের মেয়াদ যা ছিল সেই মেয়াদের মধ্য থেকে নতুন করে বৃদ্ধি বা মেয়াদ বাড়ানো যাবে।
ট)    আবেদনকৃত ঋণ হতে পূর্বের অবশিষ্ট ঋণ সমন্বয় এবং যাবতীয় কর্তণাদি সমন্বয় করার পর পরিশোধিত ঋণ আবেদনকারীর সঞ্চয়ী হিসাবে স্থানান্তর করা হবে।
ঠ)    পরিশোধিত ঋণ, ব্যবস্থাপনা কমিটি কর্তৃক দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অনুমোদন করতে পারবেন।
ড)    ১৮ হতে ৬৫ বছর পর্যন্ত সদস্যগন পরিশোধিত ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন। ৬৫ বছরের তদুর্ধ্ব সদস্যগন পরিশোধিত ঋণ গ্রহনের অযোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
ঢ)    ৭০ বছর পর্যন্ত সদস্যগণ ঋণ নিরাপত্তা স্কীমের আওতায় অর্ন্তভ’ক্ত থাকবে এবং ৭০ বছর অতিক্রান্ত হলে তার কাছ থেকে কোন লোন প্রিমিয়াম নেওয়া হবে না। ঋণ থাকা অবস্থায কোন ঋণ গ্রহীতার মৃত্যু হলে ঋণ নিরাপত্তা স্কীমের নীতিমালা অনুযায়ী দাবী পূরণ করা হবে।
ণ)    পরিশোধিত ঋণ পুনরায় গ্রহণ নীতিমালার ধারাসমুহ সাধারণ ঋণ নীতিমালার চেয়ে কিছুটা শিথিল করা হলেও মুলতঃ সাধারণ ঋণ নীতিমালার সাথে অধিকাংশ ধারা বলবৎ থাকবে। 

১৮.    সংযোজন বিয়োজন:

ক) এই ঋণ নীতিমালা ব্যবস্থাপনা কমিটি যে কোন সময় যে কোন প্রয়োজনে সংযোজন, বিয়োজন, পরিবর্তন বা বাতিল করার ক্ষমতা সংরক্ষণ করে এবং এই নীতিমালায় ব্যবহৃত সকল শব্দের সংজ্ঞা এবং সকল ধারার ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে ব্যবস্থাপনা কমিটির মূল্যায়নই চূড়ান্ত হবে।


উপরোক্ত ঋণ নীতিমালা ব্যবস্থাপনা কমিটির ২১/১০/২০২২ খ্রীঃ তারিখের মাসিক সভায় সংশোধিত ও সংযোজিত আকারে অনুমোদিত এবং ০১/১১/২০২২ খ্রী: তারিখ হতে কার্যকর।