ধরেন্ডা খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিঃ
ফা.লিউ জে সালিভ্যান ( সি.এস.সি ) ভবন
ধরেন্ডা মিশন, সাভার, ঢাকা
( স্থাপিত: ১৯৬০ খ্রী:, রেজি. নং ৮-১০/১০/১৯৮৫ খ্রী: পূন: রেজি নং ৪২-০৩/১২/২০০৩ খ্রী:)
স্বাস্থ্য নিরাপত্তা প্রকল্প-২০১৩ এর নীতিমালা (সংশোধিত)
ধরেন্ডা খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিঃ এর স্বাস্থ্য নিরাপত্তা প্রকল্প ২০১৩ এর নীতিমালা ২৩/০৮/২০১৩ এর সূত্র ধরে বর্তমান প্রেক্ষাপটে পুনঃসংশোধনীর প্রয়োজন হলে ২২/৯/২০১৭ খ্রীঃ তারিখের মাসিক সভায় পুনঃসংশোধন আকারে নতুনভাবে নীতিমালাটি প্রণয়ন করা হয় যা, ০১/১০/২০১৭ খ্রীঃ তারিখ হতে কার্যকর করা হয়। পরবর্তীতে ১৯/০২/২০২১ তারিখের মাসিক সভায় নীতিমালাটি পুনঃ সংশোধিত আকারে উপস্থাপন করা হলে ০১/০৩/২০২১ তারিখ হতে কার্যকর করা হয় ।
১. নামকরণ :
ধরেন্ডা খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিঃ এ পরিচালিত এই প্রকল্পটির নাম হবে ‘‘স্বাস্থ্য নিরাপত্তা প্রকল্প-২০১৩’’।
২. উদ্দেশ্য :
- অসুস্থ্যকালীন সময়ে চিকিৎসার জন্য অর্থ সংস্থানের মাধ্যমে সদস্য-সদস্যা এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা
- অসুস্থ্যকালীন সময়ে নিজের স্থিত সম্পদ এবং অন্যের উপর নির্ভরশীলতা হ্রাস করা।
- সদস্য-সদস্যাদের পরোক্ষ স্বাস্থ্য সেবা প্রদান ও ক্রেডিট ইউনিয়নের আমানত বৃদ্ধি করা।
৩. হিসাব খোলার যোগ্যতা :
- অত্র ইউনিয়নের সদস্য-সদস্যা এবং তাদের সন্তান ( বৈধভাবে গৃহীত দত্তক সন্তানও যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবে) ও পিতা-মাতার নামে হিসাব খোলা যাবে।
- বৈধ অভিভাবকগণ অপ্রাপ্ত বয়স্কদের (অনুর্ধ্ব ১৮ বছর) নামে হিসাব খুলে তা পরিচালনা করতে পারবেন। তবে প্রাপ্ত বয়স্ক হবার পরে হিসাবধারী নিজে হিসাব পরিচালনা করবেন। প্রাপ্ত বয়স্কদের নামে অন্য কেউ হিসাব পরিচালনা করতে পারবেন না।
- হিসাবধারী এবং হিসাব পরিচালনাকারী উভয়কেই খ্রীষ্ট ধর্মের অনুসারী হতে হবে এবং অত্র ক্রেডিট ইউনিয়নের কর্ম এলাকার মধ্যে থাকতে হবে।
- দীর্ঘ দিন যাবৎ কোন দুরারোগ্য জটিল রোগে ভুগছেন এমন ব্যক্তি এই হিসাব খোলার অযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন।
- সঞ্চয়ী হিসাব বা শিশু সঞ্চয় হিসাব না থাকলে কেউ এই হিসাব খুলতে পারবেন না।
- ৬০ বৎসর বয়সের উর্ধ্বে কেউ এই হিসাব খুলতে পারবেন না।
৪. হিসাব খোলার নিয়মাবলী :
- অত্র ইউনিয়ন কর্তৃক সরবরাহকৃত নির্ধারিত আবেদন পত্রে আবেদন করতে হবে এবং আবেদন পত্রের সাথে হিসাবধারীর জন্মের সনদ/ জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি প্রদান করতে হবে। হিসাবধারী ও হিসাব পরিচালনাকারী ভিন্ন ব্যক্তি হলে হিসাব পরিচালনাকারীকেও দুই কপি ছবি প্রদান করতে হবে।
- ব্যবস্থাপনা কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত ফি প্রদান সাপেক্ষে উক্ত প্রকল্পে হিসাব খোলা যাবে।
৫. প্রকল্প গ্রহণকারীদের শ্রেণী বিভাগ ও মাসিক প্রিমিয়াম জমার পরিমাণ নিম্নরূপ :
- ০১ দিন থেকে ১৮ বছরের মধ্যে ২৫, ৫০, ১০০, ১৫০ এবং ২০০ টাকা।
- ১৮ বছর ১ দিন থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে ঃ ৫০, ১০০, ১৫০, ২০০ এবং ৩০০ টাকা।
- ৪৫ বছর ১ দিন থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ঃ ১০০, ২০০, ৩০০, ৪০০ এবং ৫০০ টাকা।
- ৬০ বছর ১ দিন থেকে ৭০ বছরের মধ্যে ঃ ১০০, ২০০, ৩০০, ৪০০ এবং ৫০০ টাকা
৬. হিসাবের মেয়াদ কাল, মাসিক প্রিমিয়াম জমা ও নবায়ন পদ্ধতি :
- প্রকল্পের মেয়াদ হবে ১০ বছর।
- প্রিমিয়ামের টাকা প্রতি মাসের যে কোন তারিখে জমা দেয়া যাবে।
- অনিয়মিত হিসাবকে নিয়মিত করতে হলে মোট বকেয়া প্রিমিয়ামের সাথে শতকরা ১৫ ভাগ টাকা অতিরিক্ত জরিমানা হিসেবে প্রদান করে নিয়মিত করতে হবে।
- পর পর ৬ মাস প্রিমিয়াম জমা না দিলে উক্ত হিসাব স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে এবং পুনরায় নবায়ন করা যাবে না।
প্রকল্পের সুবিধা সমূহ : মাসিক প্রদেয় প্রিমিয়ামের উপর ভিত্তি করে প্রকল্পের শ্রেণী অনুসারে প্রকল্পের সুবিধা প্রদান করা হবে :
নিম্নোক্ত প্রিমিয়াম “ক” গ্রুপের জন্য প্রযোজ্য : (০১-১৮ বছরের নীচে)
ক্রমিক নং |
মাসিক প্রিমিয়াম |
সুবিধা |
১ |
২৫ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ অথবা সর্বোচ্চ ১৭৫০০ টাকা |
২ |
৫০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ তবে সর্বোচ্চ ৩৫০০০ টাকার বেশি নয় |
৩ |
১০০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ তবে সর্বোচ্চ ৭০০০০ টাকার বেশি নয় |
৪ |
১৫০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ তবে সর্বোচ্চ ১০৫০০০ টাকার বেশি নয় |
৫ |
২০০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ তবে সর্বোচ্চ ১৪০০০০ টাকার বেশি নয় |
নিম্নোক্ত প্রিমিয়াম “খ” গ্রুপের জন্য প্রযোজ্য : (১৮ বছর ১ দিন থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে)
ক্রমিক নং |
মাসিক প্রিমিয়াম |
সুবিধা |
১ |
৫০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ তবে সর্বোচ্চ ২৫০০০ টাকার বেশি নয় |
২ |
১০০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ তবে সর্বোচ্চ ৫০০০০ টাকার বেশি নয় |
৩ |
১৫০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ তবে সর্বোচ্চ ৭৫০০০ টাকার বেশি নয় |
৪ |
২০০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ অথবা সর্বোচ্চ ১০০০০০ টাকা বেশি নয় |
৫ |
৩০০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ অথবা সর্বোচ্চ ১৫০০০০ টাকা বেশি নয় |
নিম্নোক্ত প্রিমিয়াম “গ” গ্রুপের জন্য প্রযোজ্য : (45 eQi 1 w`b †_‡K 60 eQ‡ii g‡a¨)
ক্রমিক নং |
মাসিক প্রিমিয়াম |
সুবিধা |
১ |
১০০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ তবে সর্বোচ্চ ৪০০০০ টাকার বেশি নয় |
২ |
২০০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ তবে সর্বোচ্চ ৮০০০০ টাকার বেশি নয় |
৩ |
৩০০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ তবে সর্বোচ্চ ১২০০০০ টাকার বেশি নয় |
৪ |
৪০০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ তবে সর্বোচ্চ ১৬০০০০ টাকার বেশি নয় |
৫ |
৫০০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ তবে সর্বোচ্চ ২০০০০০ টাকার বেশি নয় |
নিম্নোক্ত প্রিমিয়াম “ঘ” গ্রুপের জন্য প্রযোজ্য : (৬০ বছর ১ দিন থেকে ৭০ বছরের মধ্যে)
ক্রমিক নং |
মাসিক প্রিমিয়াম |
সুবিধা |
১ |
১০০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ তবে সর্বোচ্চ ৩০০০০ টাকার বেশি নয় |
২ |
২০০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ তবে সর্বোচ্চ ৬০০০০ টাকার বেশি নয় |
৩ |
৩০০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ তবে সর্বোচ্চ ৯০০০০ টাকার বেশি নয় |
৪ |
৪০০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ তবে সর্বোচ্চ ১২০০০০ টাকার বেশি নয় |
৫ |
৫০০ টাকা |
ঔষধের বিল ছাড়া হাসপাতালের প্রকৃত খরচ তবে সর্বোচ্চ ১৫০০০০ টাকার বেশি নয় |
৮. প্রকল্পের সুবিধা প্রাপ্তির শর্তাবলীঃ
- হার্ট এ্যার্টাক, ক্যান্সার, ধমনী আক্রান্ত রোগ, স্ট্রোক, রিনাল ফেইলর, অসুস্থ্যতার কারণে অন্ধত্ব, মারাত্মক পোড়া, গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ সংস্থাপন, যে কোন ধরনের মেজর অপারেশন, সড়ক ও নৌ-দুর্ঘটনার ফলে মারাত্মক জখম ( কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত), বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সমস্যা করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) এর সাথে ডেঙ্গু, নিপা ভাইরাস, সার্স, সোয়ান ফ্লু, চিকনগুনিয়া, প্লেগ রোগে আক্রান্ত হয়ে আইসিইউ’তে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করলে এছাড়া ডেলিভারির ক্ষেত্রে নবজাতকের নামে শিশু সঞ্চয় প্রকল্পের আওতায় হিসাব খুললে সেই হিসাবে স্বাস্থ্য নিরাপত্তা প্রকল্প হতে ১০০০/ (এক হাজার) টাকা স্থানান্তর করা হবে। তবে শর্ত থাকে যে, ডেলিভারির সর্বোচ্চ তিন মাসের মধ্যে নবজাতকের নামে স্বাস্থ্য প্রকল্পের আওতায় হিসাব খুলতে হবে।
- যে কোন শ্রেণী এবং যেকোন পরিমাণ মাসিক প্রিমিয়ামের ক্ষেত্রে হাসপাতালের প্রকৃত খরচ এবং প্রকল্পের সর্বোচ্চ সুবিধার মধ্যে যেটি সর্বোনিম্ন সেটি প্রযোজ্য হবে।
- এ প্রকল্পে হিসাব খোলার এক বছর অতিক্রান্ত না হলে হিসাবধারী এই প্রকল্প হতে সুবিধা ভোগ করতে পারবে না।
- যে কোন শ্রেণীর ১০ বছর মেয়াদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২ বার এ প্রকল্পের সুবিধা ভোগ করতে পারবেন তবে প্রতিবার সুবিধা প্রাপ্তির টাকা ও তারিখ পাশ বইয়ে লিপিবদ্ধ থাকতে হবে।
- চিকিৎসা শেষে লিখিত আবেদনপত্রের সাথে চিকিৎসার মূল কাগজপত্র অফিসে জমা দিতে হবে। (কোন ধরনের ফটোকপি বিল গ্রহণ যোগ্য হবে না।
- দ্বিতীয় বার প্রকল্পের সুবিধা ভোগ করার সময় প্রতিটি গ্রæপের প্রাপ্য টাকার চেয়ে ৫০% কম সুবিধা প্রদান করা হবে তবে শর্ত থাকে যে, সুবিধা পাওয়া অর্থ থেকে মেয়াদপূর্তি পর্যন্ত প্রিমিয়াম কেটে নেয়া হবে এবং মেয়াদ পূর্তির পর হিসাবের জমাকৃত প্রিমিয়াম ফেরত পাওয়া যাবে না।
- প্রকল্পের সুবিধা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে আবেদনের সময় পূর্ববর্তী মাসে অনিয়মিত থাকলে অর্থাৎ প্রিমিয়াম জমা না দিলে দাবী পূরণ করা হবে না। তবে প্রিমিয়াম নিয়মিত করলে পরবর্তীতে এক বছরের মধ্যে যদি চিকিৎসা গ্রহণ করে তাহলে প্রকল্পের সুবিধা গ্রহণ করা যাবে।
- সাভার থানা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও সাভার উপজেলার আওতাধীন সরকার কর্তৃক নিবন্ধনকৃত হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠান কর্তৃক চিকিৎসা গ্রহণ করলে এ প্রকল্পের সুবিধা ভোগ করা যাবে।
- সাভার থানার বাইরে অথবা শহর এলাকায় বাংলাদেশের যেকোন সরকারী হাসপাতাল ও সরকার কর্তৃক নিবন্ধনকৃত হাসপাতাল ও প্রতিষ্ঠান কর্তৃক চিকিৎসা গ্রহণ করলে এ প্রকল্পের সুবিধা ভোগ করা যাবে। দেশের বাইরে চিকিৎসা গ্রহণ করলে সেক্ষেত্রে চিকিৎসার কাগজপত্রের ভিসা সম্বলিত পাসপোর্টের ফটোকপি জমা দিতে হবে।
- প্রকল্পের সুবিধা প্রাপ্তির আবেদন পত্র অফিসে জমা প্রদানের পর ব্যবস্থাপনা কমিটি কর্তৃক গঠিত যাচাই-বাছাই কমিটির যাচাই-বাছাই পূর্বক সুপারিশসমূহ চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য ব্যবস্থাপনা কমিটির মাসিক /যৌথ সভায় উপস্থাপন করা হবে।
- ব্যবস্থাপনা কমিটি কর্তৃক মঞ্জুরকৃত টাকা ১৫ দিনের মধ্যে পরিশোধ করা হবে।
৯. মেয়াদ পূর্তির পর এককালীন প্রদেয় :
- প্রকল্প হতে কোন সুবিধা গ্রহণ না করে থাকলে মেয়াদ পূর্তির পর সর্বমোট জমার ৪০ শতাংশ অর্থ হিসাবধারী/হিসাব পরিচালনাকারীর সঞ্চয়ী হিসাবে স্থানান্তর করা হবে।
- প্রকল্প হতে সুবিধা গ্রহণ করে থাকলে মেয়াদ পূর্তির পর জমাকৃত কোন অর্থ প্রদান করা হবে না। উক্ত জমাকৃত টাকা স্বাস্থ্য নিরাপত্তা প্রকল্পের ফান্ডে স্থানান্তর করা হবে।
১০. মেয়াদ পূর্তির পূর্বে হিসাব বন্ধকরণ:
নিম্নের নিয়মাবলী অনুসারে হিসাবধারী/হিসাব পরিচালনাকারী মেয়াদ পূর্তির পূর্বে হিসাব বন্ধ করতে পারবেন :
- হিসাব বন্ধ করতে হলে ব্যবস্থাপনা কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত ফি প্রদান করে ব্যবস্থাপনা কমিটি বরাবর লিখিত ভাবে আবেদন করতে হবে।
- মেয়াদ পূর্তির পূর্বে এবং হিসাব খোলার ২ বছরের মধ্যে সুবিধা গ্রহণ না করে হিসাব বন্ধ করলে সর্বমোট জমার ২০% এবং একই ভাবে ২ বছরের পর সর্বমোট জমার ২৫% অর্থ প্রদান করা হবে।
- জমাকৃত প্রিমিয়ামের উপর কোন সুদ প্রদান করা হবে না।
- মেয়াদ পূর্তির পূর্বে স্বাভাবিক মৃত্যুবরণ করলে সর্বমোট জমার ৪০% অর্থ নমিনি বা হিসাবধারীর পরিবারের সদস্যদের কাছে প্রদান করা হবে।
- চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে যদি মৃত্যুর পূর্বে প্রকল্পের সুবিধা গ্রহণ না করে থাকে সেক্ষেত্রে নমিনী কর্তৃক সর্বোচ্চ ১ মাসের মধ্যে আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রকল্পের সুবিধা পাওয়া যাবে।
- আত্মহত্যা করে মৃত্যুবরণ করলে প্রিমিয়ামের টাকা ফেরৎ পাওয়া যাবে না।
১১. ক্ষমতা :
- এই নীতিমালাটি “ধরেন্ডা খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ ক্রেডিট ইউনিয়ন লিঃ” এর ব্যবস্থাপনা কমিটি কর্তৃক প্রণীত এবং এর যে কোন ধরণের সংযোজন/ বিযোজন /পরিবর্তন /পরিবর্ধন/সম্পূর্ণ বাতিলকরণ ব্যবস্থাপনা কমিটি তথা অত্র ক্রেডিট ইউনিয়নের এখতিয়ারভুক্ত হবে।